০৮:০২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৫

বগুড়ায় শহরের দত্তবাড়ী এলাকায় তেলের পাম্পের ক্যাশিয়ারকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০১:০১:১৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • / ১৮১ বার পড়া হয়েছে

বিশেষ প্রতিনিধি মোঃ ইমন শেখ

বগুড়া শহরের দত্তবাড়ী এলাকায় অবস্থিত শতাব্দী ফিলিং স্টেশনের ক্যাশিয়ারকে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। খুন হওয়া ব্যক্তির নাম ইকবাল হোসেন। সে সিরাজগঞ্জ জেলার সদর উপজেলার ভেওয়ামারা গ্রামের আব্দুল করিম সরকারের পুত্র।

 

নিহতের ভগ্নিপতি রাশেদুজ্জামান রাশেদ আমার দেশকে বলেন, ভিক্টিম ইকবাল প্রায় ৩ বছর আগে এই তেলের পাম্পে চাকুরী নেয়। বেশ কিছুদিন আগে সে বিবাহ করে। এই চাকুরী করেই সে সংসার চালাতো। কারো সাথে কোন দ্বন্দ হয়েছে কিনা আমাদের জানা নাই। আমাদের কখনো কিছু বলেনি। কি কারণে তাকে হত্যা করা হলো আমরা জানিনা।

 

শতাব্দী ফিলিং স্টেশনের ম্যানেজার আসমাউল হাবিব জানান, ইকবাল ও রতন নামের দুইজনের নাইট ডিউটি ছিল। গতকাল রাত ১১টায় শিফট বদল করার পর হিসাব নিকাশ শেষ করে বাড়িতে চলে যাই। তারপর আজ সকালে ডিউটিতে এসে দেখি রুমের মধ্য রক্তাক্ত অবস্থায় ইকবালের দেহ পড়ে রয়েছে। তবে রতন নামের আরেকজন ছিল না। সাথে সাথে আমরা পুলিশকে খবর দিই।

 

বগুড়া জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হোসাইন মোহাম্মদ রায়হান বলেন, হত্যাকাণ্ডের মোটিভ এখনো জানা যায়নি। হত্যাকান্ডের সাথে যে বা যারা জড়িত তাদের সনাক্ত করতে পুলিশের একাধিক টিম কাজ করছে।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

বগুড়ায় শহরের দত্তবাড়ী এলাকায় তেলের পাম্পের ক্যাশিয়ারকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

আপডেট সময় ০১:০১:১৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫

বিশেষ প্রতিনিধি মোঃ ইমন শেখ

বগুড়া শহরের দত্তবাড়ী এলাকায় অবস্থিত শতাব্দী ফিলিং স্টেশনের ক্যাশিয়ারকে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। খুন হওয়া ব্যক্তির নাম ইকবাল হোসেন। সে সিরাজগঞ্জ জেলার সদর উপজেলার ভেওয়ামারা গ্রামের আব্দুল করিম সরকারের পুত্র।

 

নিহতের ভগ্নিপতি রাশেদুজ্জামান রাশেদ আমার দেশকে বলেন, ভিক্টিম ইকবাল প্রায় ৩ বছর আগে এই তেলের পাম্পে চাকুরী নেয়। বেশ কিছুদিন আগে সে বিবাহ করে। এই চাকুরী করেই সে সংসার চালাতো। কারো সাথে কোন দ্বন্দ হয়েছে কিনা আমাদের জানা নাই। আমাদের কখনো কিছু বলেনি। কি কারণে তাকে হত্যা করা হলো আমরা জানিনা।

 

শতাব্দী ফিলিং স্টেশনের ম্যানেজার আসমাউল হাবিব জানান, ইকবাল ও রতন নামের দুইজনের নাইট ডিউটি ছিল। গতকাল রাত ১১টায় শিফট বদল করার পর হিসাব নিকাশ শেষ করে বাড়িতে চলে যাই। তারপর আজ সকালে ডিউটিতে এসে দেখি রুমের মধ্য রক্তাক্ত অবস্থায় ইকবালের দেহ পড়ে রয়েছে। তবে রতন নামের আরেকজন ছিল না। সাথে সাথে আমরা পুলিশকে খবর দিই।

 

বগুড়া জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হোসাইন মোহাম্মদ রায়হান বলেন, হত্যাকাণ্ডের মোটিভ এখনো জানা যায়নি। হত্যাকান্ডের সাথে যে বা যারা জড়িত তাদের সনাক্ত করতে পুলিশের একাধিক টিম কাজ করছে।